বাংলাদেশে ডেঙ্গু মহামারী আকার ধারণ করেছে; এডিস মশাবাহিত ভাইরাল এ রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে। ডেংগু মহামারী নিয়ন্ত্রণে সরকার, সামাজিক সংগঠন ও ব্যক্তি পর্যায়ে নানা ধরনের উদ্যোগ নিয়ে কাজ করছে; এটি নিয়ন্ত্রণে পেশাদার মশা-মাছি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠান উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে।
পেশাদার মশা-মাছি নিধন প্রতিষ্ঠানডেঙ্গু এডিস মশাবাহিত ভাইরাল রোগ। এ রোগে আক্রান্ত হলে তীব্র জ্বর, জয়েন্টে ব্যাথা, শরীরে র্যাশ এবং বমি ইত্যাদি হতে পারে। এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বর যখন এক দেশ থেকে আরেক দেশে অস্বাভাবিকভাবে ছড়িয়ে পড়ে, তখন সেটাকে ডেঙ্গু মহামারী বলা হয়।
ডেঙ্গু মহামারী নিয়ন্ত্রণ করতে আক্রান্ত রোগীদের তাৎক্ষণিক যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হয়। নিধন করতে হয় এডিস মশা। জমে থাকা পানি ফেলে দিতে হয়। পরিচ্ছন্ন রাখতে হয় বাসা, অফিস ও নিজ নিজ এলাকা।
ডেঙ্গু মহামারী নিয়ন্ত্রণ করতে যাদের রয়েছে অগ্রণী ভূমিকা-
ডেঙ্গু মহামারী নিয়ন্ত্রণ করতে পেশাদার মশা-মাছি নিধন প্রতিষ্ঠানগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। নিচে কিছু ভূমিকা তুলে ধরা হল-
ডেঙ্গু মহামারী নিয়ন্ত্রণ করতে পেস্ট কন্ট্রোল কোম্পানিগুলোর রয়েছে দক্ষ ও অভিজ্ঞ জনশক্তি। এ দক্ষ ও অভিজ্ঞ জনশক্তি দিয়েই তারা খুব সহজে এবং সূক্ষভাবে এডিস মশা নির্মূল করে থাকে।
এডিস মশার কারণে কোন এলাকাগুলো ঝুঁকিপূর্ণ এবং কোথায় এডিস মশার প্রজননক্ষেত্র রয়েছে; তা পরিদর্শন করা।
শক্তিশালী মশা নিরোধক এবং রাসায়নিকের সাহায্যে এডিস মশা নির্মূল করা।
এ প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে রয়েছে শক্তিশালী স্প্রে। যা স্প্রে করার মাধ্যমে দীর্ঘ সময়ের জন্য কোনো স্থান বা এলাকাকে মশামুক্ত রাখার ব্যবস্থা করা হয়।
লার্ভা থেকে কোনো মশা যেন পরিণত বয়সে পৌঁছতে না পারে, এজন্য টার্গেট করে লার্ভা নিধন করা।
যে এলাকায় অতিরিক্ত মশা সেখানে স্প্রে করে প্রাপ্তবয়স্ক মশা ও এর প্রজাতিকে দ্রুত নির্মূল করা হয়।
ডেঙ্গু মহামারী নিয়ন্ত্রণ করতে মশা নিধন প্রতিষ্ঠান সরকারের বিভিন্ন সংস্থাকে মশার তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করে থাকে।
পেস্ট কন্ট্রোল কোম্পানিগুলো কেবল মশা-ই নিধন করে না, ডেঙ্গু মহামারী নিয়ন্ত্রণ করতে তারা মানুষকে সচেতনও করে থাকে। কীভাবে মশামুক্ত জীবন যাপন করা যায় সে ব্যাপারে পরামর্শও দিয়ে থাকে।
মশা নিধন করে ডেঙ্গু মহামারী নিয়ন্ত্রণ করতে গ্রহণযোগ্য যেসব প্রতিষ্ঠান রয়েছে, সেগুলোর অন্যতম হল ‘কুইক নক’ পেস্ট কন্ট্রোল। এ কোম্পানি কেবল মশা-ই নিধন করে না, মানুষকে ক্ষতিকর পোকামাকড় থেকে সুরক্ষা দিতে তাদের রয়েছে আরো বেশ কিছু সেবা-
বাসা-বাড়িতে নানা রোগ জীবানু ছড়ায় তেলাপোকা। মানুষকে এ রোগ জীবানু থেকে মুক্ত রাখতে তেলাপোকা নিয়ন্ত্রণ করে ।
ছাড়পোকার কামড়ে যাদের জীবন অতিষ্ঠ। তাদের শেষ আশ্রয় হল ‘কুইক নক’ পেস্ট কন্ট্রোল।
অনেক টাকা খরচ করে বাসায় কাঠের ফার্ণিচার বানিয়েছেন, সব উইপোকা খেয়ে শেষ করে ফেলছে? ‘কুইক নক’ পেস্ট কন্ট্রোলের সার্ভিস নিতে পারেন। তারা নিমিষেই আপনার বাসাকে উইপোকামুক্ত করে দিবে।
ইঁদুরের উৎপাতে অতীষ্ঠ অনেকের জীবন। পুরো বাসাকে ইঁদুরমুক্ত করে শান্তিতে বসবাস করার সুযোগ করে দেয় এ প্রতিষ্ঠান।
যে কোনো স্থান মূহুর্তেই জীবানুমুক্ত করতে দক্ষ ‘কুইক নক’ পেস্ট কন্ট্রোল কোম্পানি। করোনার সময় ঢাকা শহরকে জীবানুমুক্ত রাখতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছিল এ কোম্পানি।
নিজ দায়িত্বে বাসা-বাড়ি ও আশপাশ পরিচ্ছন্ন রাখা আমাদের দায়িত্ব। এরপরেও যদি মশা-মাছি বা পোকামাকড়ের উৎপাত বেড়ে যায়, তাহলে পেস্ট কন্ট্রোল সার্ভিস-ই- আমাদের শেষ ভরসা। কেবল ডেঙ্গু মহামারী নিয়ন্ত্রণ করতেই নয়, বরং ম্যালেরিয়া ও জিকা ভাইরাসসহ নানান রোগ থেকে মানুষকে সুরক্ষা দিতে পেস্ট কন্ট্রোল কোম্পানিগুলোর অবদান অপরিসীম।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন